সিলেট ১লা মার্চ, ২০২১ খ্রিস্টাব্দ | ১৬ই ফাল্গুন, ১৪২৭ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ১:৪৮ অপরাহ্ণ, জুন ১৫, ২০২০
চলচিত্র ডেস্ক/ বাংলার বারুদ
কলকাতার জনপ্রিয় পরিচালক ও স্বামী সৃজিত মুখার্জিকে নিয়ে টুইট করেছেন বাংলাদেশের অভিনেত্রী রাফিয়াত রশিদ মিথিলা। গত ১১ জানুয়ারি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ টুইট করেন তিনি।
টুইটে মিথিলা বলেন, ‘আমি কোনো হিন্দু অথবা ভারতীয় কোনো চলচ্চিত্র পরিচালককে বিয়ে করিনি। আমি সহৃদয় ও বুদ্ধিদীপ্ত একজন মানুষকে বিয়ে করেছি, যার প্রেমেও আমি পড়েছিলাম। তাই আমি তার সব পরিচয়েই গর্ববোধ করি।’
বিয়ে ও সৃজিতকে নিয়ে কোনো বাজে কথা বললে তা সহ্য করা হবে না বলেও হুশিয়ারি দেন এই অভিনেত্রী।
মিথিলা বলেন, ‘যে কেউ আমার বিয়ে অথবা আমার সঙ্গীকে হীন করার চেষ্টা করলে তাকে থাপ্পড় মারা হবে।’
এর আগেও সৃজিতকে নিয়ে একাধিক স্ট্যাটাস দিয়েছেন মিথিলা।
প্রসঙ্গত, গত ৬ ডিসেম্বর সৃজিত মুখার্জি ও রাফিয়াত রশিদ মিথিলার বিয়ে হয়। এই বিয়ে তাদের দুজনেরই দ্বিতীয় বিয়ে।
বিয়েতে উপস্থিত ছিলেন সৃজিতের মা ও দিদি, সৃজিতের টলিউডের পরিবার রুদ্রনীল, শ্রীজাত, ইন্দ্রদীপ, যিশু, নীলাঞ্জনা, অনুপম ও পিয়া। এছাড়া মিথিলার পরিবারের সদস্যরাও উপস্থিত ছিলেন।
রেজিস্ট্রি করে বিয়ে হলেও পরে বেশ বড় করে বিয়ের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে বলে জানা গেছে।
জানা গেছে, মিথিলা-সৃজিতের পরিচয় হয় অর্ণবের একটি মিউজিক ভিডিওতে কাজের মাধ্যমে। সেখানে থেকেই বন্ধুত্ব তারপর প্রেম।
তবে সৃজিতকে বিয়ের আগে বাংলাদেশের নাট্যনির্মাতা ইফতেখার ফাহমির সঙ্গে বেশকিছু অন্তরঙ্গ ছবি ফেসবুকে ভাইরাল হয়।
এর আগে জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী তাহসানের সঙ্গে মিথিলার বিয়ে হয় ২০০৬ সালের ৩ আগস্ট। তাদের বিবাহবিচ্ছেদ হয় ২০১৭ সালের জুলাই মাসে।
প্রধান উপদেষ্টাঃ মোঃ হেলাল আহমেদ চৌধুরী,প্রবীণ সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মী (প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ফেইসবুক ফ্রেন্ডস ক্লাব বাংলাদেশ)
আইন বিষয়ক উপদেষ্টাঃ মোহাম্মদ নুরে আলম সিদ্দিকী( উজ্জ্বল) এডভোকেট (এ.পি.পি.)জজ কোর্ট সুনামগঞ্জ।
প্রধান সম্পাদকঃ মাশুক মিয়া ( যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী)সাধারন সম্পাদক
সুনামগঞ্জ সোসাইটি অব আমেরিকা ইনক, নিউ ইয়র্ক।
সম্পাদক ও প্রকাশকঃ ওয়াসিদ আকরাম (সিইও) বাংলার বারুদ ২৪.পত্রিকা
নির্বাহী সম্পাদকঃ মকবুল আলী ( যুক্তরাজ্য প্রবাসী) সদস্য, জাষ্টিস অফ ভয়েস ইউ ,কে।
ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ এম আব্দুল করিম (সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মী)
পত্রিকার ডিজাইনারঃ মাওঃ খছরুজ্জামান ও মো.আব্দুল্লাহ আল যোবায়ের।